0UR DHARA ANUSTHAN
মা দূর্গা বিসর্জনের পরদিন সকাল থেকেই যেমন চারিদিক - সারা
জগতই শুন্য মনে হয়, খাঁ খাঁ করে সারা পৃথিবী তেমনই আমাদের এই ধারার পরদিন সকলের
হৃদয় যেন শুন্য মনে হচ্ছে । বিশেষত বিকেল বেলাটা । মনে হচ্ছে যেন কারও কোন কাজই
নেই । দুর্গামন্দির থেকে বিষ্ণুমন্দির প্রাঙ্গনে একই চিত্র শুধু শুন্যতা । সকলের
মুখেই এই একই কথা - কিছুই ভাল লাগছে না । ধারা অনুষ্ঠান যে সকলের মন এমনি ভাবে
কেড়ে নেবে তা ভাবা
|
|
|
||
|
মা দূর্গা বিসর্জনের পরদিন সকাল থেকেই যেমন চারিদিক - সারা
জগতই শুন্য মনে হয়, খাঁ খাঁ করে সারা পৃথিবী তেমনই আমাদের এই ধারার পরদিন সকলের
হৃদয় যেন শুন্য মনে হচ্ছে । বিশেষত বিকেল বেলাটা । মনে হচ্ছে যেন কারও কোন কাজই
নেই । দুর্গামন্দির থেকে বিষ্ণুমন্দির প্রাঙ্গনে একই চিত্র শুধু শুন্যতা । সকলের
মুখেই এই একই কথা - কিছুই ভাল লাগছে না । ধারা অনুষ্ঠান যে সকলের মন এমনি ভাবে
কেড়ে নেবে তা ভাবা যায় নি । সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টা, একাত্মতা ও
সদিচ্ছাই তার নিদর্শন । আসলে এত দীর্ঘ সময় ধরে কোন অনুষ্ঠানই চলে না আমাদের এই
মন্দিরে । দুর্গাপুজো - তাও মাত্র চার দিনেই শেষ । কিন্তু এই ধারাই শুধু চলে টানা
৩২ দিন - চৈত্র সংক্রান্তি থেকে একেবারে বৈশাখ সংক্রান্তি পর্যন্ত । ফল, মিষ্টান্ন
প্রসাদই সব নয়, সব থেকে আকর্ষণীয় হচ্ছে মানুষের উপস্থিতি, তাঁদের আগমন ও
যোগদান । শিশুদের হৈ হুল্লোড়, তাদের নির্ভেজাল আনন্দ, বয়ষ্ক
বয়ষ্কাদের আন্তরিক যোগদান এবং অংশগ্রহণ, সবার সাথে একটু সময় কাটানোই ছিল যেন এই
অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ । সকলেরই কৌতুহল আজ বিশেষ কি আছে, আজ কিসের শরবত
ইত্যাদী প্রশ্নই ছিল এই অনুষ্ঠানের জনপ্রিয়তার মাপকাঠি । বাবা লক্ষীজনার্দনের
কাছে একান্ত ভাবে কামনা করি আমাদের এই অনুষ্ঠান সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টায় যেন আরও
আকর্ষনীয় ও মনোগ্রাহী হয়ে ওঠে আগামী দিনে । তাঁর কৃপায় ছাড়া তো কোন কিছুই সম্ভব
নয় । আমরা জানি সবার ওপরে মানুষই সত্য এবং তাঁদের প্রাণবন্ত উপস্থিতি এবং যোগদানই
যে কোন অনুষ্ঠানকে জীবন্ত করে তুলতে পারে আর আমাদের ধারা ছিল তার একমাত্র
প্রাণবন্ত তথা জীবন্ত উদাহরন । আগামী দিনে সমস্ত সেবাইতগণকে আন্তরিক ভাবে এগিয়ে
আসার বিনম্র অনুরোধ জানিয়ে শেষ করলাম আমার এই প্রতিবেদন
No comments:
Post a Comment